সারা দেশে ৫৬০টি মডেল মসজিদ নির্মাণে অনেক অনিয়ম হয়েছে। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটি তদন্ত করে দেখছে যে, এক বিলিয়নের এই প্রকল্পে সৌদি আরবের কোনো ফান্ড ছিল না।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে ফরেন সার্ভিস একাডেমির মিলনায়তনে এক ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এসব কথা বলেন।
প্রেস সচিব বলেন, প্রতিটি মসজিদ নির্মাণে ১৭/১৮ কোটি টাকা করে খরচ করা হয়েছে। দুর্নীতি না হলে ৭/৮ কোটি টাকায় করা যেত।
প্রেস সচিব বলেন, যেসব কোম্পানি বাংলাদেশের কাছে পাওনা ছিল আজকে একটি পর্যালোচনা করা হয়েছে। আমরা আশা করছি, খুব দ্রুত এই ডিওগুলো ক্লিয়ার হবে। গ্রীষ্মকালে নেপাল থেকে আমাদের বিদ্যুৎ দিয়ে থাকেন। শীতকালে নেপালের বিদ্যুতের প্রচুর চাহিদা। তখন তখন আমাদের কিন্তু বিদ্যুৎ কম প্রয়োজন হয়। শীতকালে আমাদের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ নেপালে কীভাবে পাঠানো যায় সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, বর্ষাকালে চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা হয়। চট্টগ্রামের মানুষ খুবই ভোগান্তিতে পড়েন। এটা নিয়ে আজকে কেবিনেটে অনেক আলোচনা হয়েছে। জলাবদ্ধতা দূর করার জন্য যেসব প্রজেক্ট নেওয়ার ছিল সেই বিষয়গুলো আজকে একটা রিভিউ হয়। মিটিংয়ে জানানো হয়, অনেকগুলো প্রজেক্ট এরই সন্তোষজনক। আমরা আশা করছি, চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা আগামী বর্ষায় কমবে। পুরোপুরি যাবে কি না এ বিষয়ে আমরা এখনই বলতে পারছি না।
ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার, অপূর্ব জাহাঙ্গীর, সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহমেদ, সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।