ইরানে হামলা চালিয়ে দেশটির চারজন সেনাকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। হামলার পর ইসরায়েল বলেছে, সামরিক স্থাপনাই ছিল তাদের হামলার লক্ষ্যবস্তু। পক্ষান্তরে ইরান বলেছে, গাজা, লেবানন ও তাদের নিজেদের লোকজনের ওপর ইসরায়েলের হামলা প্রতিরোধ অব্যাহত রাখবে। রোববার (২৭ অক্টোবর) আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, তেহেরান যুদ্ধের দিকে তাকিয়ে নেই, কিন্তু ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করনে ইরান।
তিনি আরও বলেছেন, আমরা শুধু তাকিয়ে যুদ্ধ দেখবো না, দেশ ও জাতির অধিকারে আমরা যুদ্ধ প্রতিরোধ করবো। ইহুদি বাদী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইলোভ গ্যালান্ট মন্ত্রিসভার বৈঠকে ইরানে হামলার পরিকল্পনা অনুমোদন করেন। শনিবার তেহরানের স্থানীয় সময় দিবাগত রাত দুইটায় ইসরায়েল হামলা শুরু করে।
তিন ঘণ্টা পর দ্বিতীয় দফায় ইলাম ও খুজিস্তানে হামলা চালায়। সকাল ৬টার দিকে ইসরায়েল বলে, তাদের হামলা ‘সমাপ্ত’ হয়েছে। আর এ হামলায় তাদের ‘লক্ষ্য অর্জিত’ হয়েছে।
