দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে তাকে বহনকারী বিমানটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এর আগে বিমানটি সিলেটে যাত্রাবিরতি দেয়।
দেশে ফেরার পর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিশেষ বাসে করে নেতাকর্মীদের সঙ্গে জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ের দিকে রওনা হয়েছেন তারেক রহমান। বর্তমানে তিনি খিলক্ষেত পার হয়ে উড়ালসেতু অতিক্রম করছেন।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ৪৯ মিনিটে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে চারটি ছবি শেয়ার করেন তিনি। সেখানে তারেক রহমান লেখেন, ‘সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।’
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তারেক রহমানকে বরণ করেন তার শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু। এরপর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, সালাহউদ্দিন আহমদ, আমীর খসরুসহ একে একে বিএনপির সিনিয়র নেতারা তারেক রহমান, তার স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমানকে অভিবাদন জানান।
তারেক রহমানের আগমন উপলক্ষে গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাড়ি সাজানো হয়েছে। জুবাইদা রহমান ও জাইমা রহমান ইতোমধ্যে সেখানে পৌঁছেছেন। বর্তমানে তারেক রহমান ৩০০ ফিটের সংবর্ধনা মঞ্চের পথে রয়েছেন। মঞ্চে ভাষণ শেষ হওয়ার পর তিনি এভারকেয়ার হাসপাতালে গিয়ে তার মা, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দেখতে যাবেন।
বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সময় দিবাগত রাত সোয়া ১২টায় লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে ফ্লাইটটি। একই দিন রাত সোয়া ৮টায় লন্ডনের নিজ বাসা ত্যাগ করেন তারেক রহমান। তিনি স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমানকে সঙ্গে নিয়ে রাত সোয়া ১০টায় হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছান।
বিশ্ব গণমাধ্যমে তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন
লন্ডন থেকে আসা জেবু কোন প্রজাতির বিড়াল