আমদানি-লেনদেনে বিদ্যমান সব নির্দেশনা একত্র করে একটি মাস্টার সার্কুলার জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) জারি হওয়া এই সার্কুলার আগামী এক বছর কার্যকর থাকবে। এর মাধ্যমে আমদানি সংক্রান্ত নীতিমালা আরও সহজ ও পরিষ্কার হবে বলে আশা করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
মাস্টার সার্কুলারে- এলসি (লেটার অব ক্রেডিট), রেমিট্যান্স, ক্রয়চুক্তির আওতায় আমদানি, সরবরাহকারী ও ক্রেতার ঋণ, সফটওয়্যারের ই-ডেলিভারি, বৈদেশিক মুদ্রায় অভ্যন্তরীণ এলসি, ইপিজেড, অর্থনৈতিক অঞ্চল, হাইটেক পার্ক, স্বর্ণ, রৌপ্য ও গয়নার আমদানিসহ নানা বিষয়ের দিকনির্দেশনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
গত মাসে রপ্তানি খাতে একই ধরনের মাস্টার সার্কুলার জারি করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এবার আমদানি খাতে এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। তাদের মতে, এতে আমদানিকারক ও ব্যাংক উভয়ের জন্য নীতিমালা বোঝা সহজ হবে এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের সঙ্গে দেশের নীতিমালার সামঞ্জস্য বাড়বে।
ব্যবসায়ীরা আরও আশা করছেন, ভবিষ্যতে বৈদেশিক ঋণ, প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ, বিদেশে বিনিয়োগ, বৈদেশিক মুদ্রা হিসাব ইত্যাদি ক্ষেত্রেও এ ধরনের মাস্টার সার্কুলার জারি হলে বৈদেশিক লেনদেন আরও স্বচ্ছ ও সহজ হবে।
ঋণ পুনর্গঠনের সুযোগ পেলো যেসব প্রতিষ্ঠান
আমদানির খবরে পেঁয়াজের দরপতন