সোমালিয়ার জলদস্যুর কবল থেকে মুক্তি পেয়ে দেশে ফেরার পর এমভি আবদুল্লাহ জাহাজে উঠেছে ২৩ নাবিকের নতুন টিম। সোমবার (১৩ মে) রাত ৮টার পর নতুন নাবিকদের এ টিম জাহাজে পৌঁছে। তারা লাইটার জাহাজ এমভি জাহান মণি-৩-এ করে এমভি আবদুল্লাহ জাহাজে গেছেন।
জাহাজটির মালিকপক্ষ শিল্প প্রতিষ্ঠান কেএসআরএমের প্রধান নির্বাহী মেহেরুল করিম জানান, এমভি আবদুল্লাহ জাহাজে ২৩ নাবিকের নতুন টিম পৌঁছে গেছে। তারা জাহাজের দায়িত্বভার গ্রহণের পর বাকিরা লাইটার জাহাজে করে কাল চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটি-১-এ ফিরে আসবেন।
এদিকে অনিশ্চিত এক অবস্থা কাটিয়ে দেশে ফিরতে পেরে নাবিকরা উচ্ছ্বসিত। তারা জানান, সবার মাঝে বিরাজ করছে ঈদের আনন্দ। পরিবারের কাছে ফিরতে পারবেন, এই খুশিতে তাদের অনেকেই আত্মহারা।
এমভি আবদুল্লাহ কুতুবদিয়ায় নোঙর করার খবরে জাহাজে থাকা ২৩ নাবিকের পরিবারেও বইছে খুশির বন্যা। এখন তারা স্বজনদের কাছে পেতে শেষ মুহূর্তের অপেক্ষায় আছেন। তারা চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছে আনুষ্ঠানিকতা শেষে ফিরবেন নিজ নিজ বাসায়।
জাহাজের ফোর্থ ইঞ্জিনিয়ার তানভীর আহমেদ বলেন, দেশে ফিরতে পারার আনন্দ যে কতটুকু তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। জলদস্যুদের হাতে ভারী অস্ত্রের মুখে জিম্মি থাকার সময় ভাবতেও পারিনি কখনো আর দেশে ফিরতে পারব। তাই আজকের মুহূর্তটাকে স্বপ্নের মতো মনে হচ্ছে।
এমভি আবদুল্লাহর চিফ অফিসার আতিকুল্লাহ খান বিকেল সাড়ে ৫টায় তার ফেসবুকে জাহাজের ডেকে দাঁড়িয়ে নিজের একটি হাস্যোজ্জ্বল ছবি পোস্ট করেন। এতে তিনি লিখেছেন, ভালোবাসি বাংলাদেশ, আমার বাংলাদেশ।
এদিকে সোমবার এমভি আবদুল্লাহ কুতুবদিয়ায় বহির্নোঙরে এসে পৌঁছানোর পরপরই নাবিক পরিবারগুলোর দুশ্চিন্তার অবসান ঘটে। নাবিক আইনুল হকের মা লুৎফে আরা বেগম বলেন, ছেলে অবশেষে ঘরে ফিরতে পারছে, এর চেয়ে বড় সুখবর আর নেই। আমরা সবাই খুশি। এই খুশির মাত্রা বলে বোঝানো যাবে না।
জাহাজের ফোর্থ ইঞ্জিনিয়ার তানভীর আহমেদ বলেন, দেশে ফিরতে পারার আনন্দ যে কতটুকু তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। জলদস্যুদের হাতে ভারী অস্ত্রের মুখে জিম্মি থাকার সময় ভাবতেও পারিনি কখনো আর দেশে ফিরতে পারব। তাই আজকের মুহূর্তটাকে স্বপ্নের মতো মনে হচ্ছে।
এমভি আবদুল্লাহর চিফ অফিসার আতিকুল্লাহ খান বিকেল সাড়ে ৫টায় তার ফেসবুকে জাহাজের ডেকে দাঁড়িয়ে নিজের একটি হাস্যোজ্জ্বল ছবি পোস্ট করেন। এতে তিনি লিখেছেন, ভালোবাসি বাংলাদেশ, আমার বাংলাদেশ।
এদিকে সোমবার এমভি আবদুল্লাহ কুতুবদিয়ায় বহির্নোঙরে এসে পৌঁছানোর পরপরই নাবিক পরিবারগুলোর দুশ্চিন্তার অবসান ঘটে। নাবিক আইনুল হকের মা লুৎফে আরা বেগম বলেন, ছেলে অবশেষে ঘরে ফিরতে পারছে, এর চেয়ে বড় সুখবর আর নেই। আমরা সবাই খুশি। এই খুশির মাত্রা বলে বোঝানো যাবে না।
