আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশাল-২ (উজিরপুর-বানারীপাড়া) আসনে বিএনপির মনোনয়নে প্রার্থী হতে চান বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মো. হুমায়ুন কবির মঞ্জু।
উজিরপুরের ধামুরার ‘মিয়া বাড়ির’ কৃতি সন্তান জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. হুমায়ুন কবির মঞ্জু এলাকায় অত্যন্ত সুপরিচিত মুখ। তার বাবা মরহুম আতাহার আলী মিয়া ছিলেন সরকারি খাদ্য কর্মকর্তা। অ্যাডভোকেট হুমায়ুন কবির মঞ্জু এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক।
তার ছেলে নাফিস কবির উৎস ইংল্যান্ডে বার এট ল ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন। ডিসেম্বরে দেশে ফিরে তিনি বাবার মতো মহান আইন পেশায় নিয়োজিত হবেন। একমাত্র মেয়ে নুসাইবা কবির ভূমি ঢাকায় নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে অর্নাসে অধ্যয়নরত। ছাত্র জীবনে রাজনীতিতে হাতে খড়ি নেওয়া হুমায়ুন কবির মঞ্জু তৃনমূল থেকে উঠে এসে প্রশাসন ও রাজনীতির কেন্দ্রীয় পর্যায়ে তার অবস্থান ও পরিচিতি সুসংহত করেছেন।
১৯৮১-৮২ শিক্ষাবর্ষে অনুষ্ঠিত বানারীপাড়ার ঐতিহ্যবাহী চাখার সরকারি ফজলুল হক কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তিনি ভিপি পদে নির্বাচন করেছিলেন। নিরহংকারী, মিষ্টভাষী, সদালপী ও হাস্যোজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব হিসেবে তিনি সব মহলে সমাদৃত।
তিনি ওয়ান ইলেভেন ও বিগত আওয়ামী লীগ সরকার আমলে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলার আসামি হওয়া অগণিত বিএনপি নেতা-কর্মী, সমর্থক ও সাধারণ মানুষকে উচ্চ আদালত থেকে জামিন করানোসহ নানাভাবে ফ্রি আইনি সহায়তা করে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন বলে জানান। দলীয় আদর্শে অবিচল থাকা, সততা, ত্যাগ, যোগ্যতা ও দক্ষতার নিরীখে দল তাকে যথার্থ মূল্যায়ন করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন জিয়া অন্তঃপ্রাণ অ্যাডভোকেট মো. হুমায়ুন কবির মঞ্জু।
তিনি বলেন, বিএনপির মনোনয়ন পেলে দলমত শ্রেণি-পেশা নির্বিশেষে জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থনে বিজয়ী হওয়ার মধ্য দিয়ে আসনটি পুনরুদ্ধার করে দলকে উপহার দেবো এবং বানারীপাড়া ও উজিরপুর উপজেলাকে আরও উন্নত ও আলোকিত উপজেলায় রূপান্তর করবো।
চাল আত্মসাৎকারীরা রেহাই পাবে না: নুরুল ইসলাম নয়ন