অস্থায়ী বাজেট নিয়ে কংগ্রেসে সমঝোতা না হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকার আংশিকভাবে বন্ধ হয়ে গেছে।
বুধবার (১ অক্টোবর) মার্কিন ডলারের দর ০.২৭ শতাংশের বেশি কমে ৯৭.১৯ এ দাঁড়িয়েছে। যা ২০২৫ সালে প্রায় ১০ শতাংশের পতন এবং ২২ বছরে সর্বোচ্চ বার্ষিক পতনের পথে মার্কিন ডলার।
ডলারের মান নির্ধারণ করা হয় ইউরো, জাপানি ইয়েনসহ ছয়টি প্রধান মুদ্রার সঙ্গে তুলনা করে। বিশ্লেষকদের মতে, শাটডাউনের কারণে মার্কিন সরকারি সংস্থাগুলো গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক তথ্য প্রকাশে বিলম্ব করবে। শ্রম পরিসংখ্যান ব্যুরো জানিয়েছে, শাটডাউনের সময় কৃষি বহির্ভূত চাকরি, বেকার ভাতা আবেদন ও মুদ্রাস্ফীতি সম্পর্কিত তথ্য প্রকাশ করা সম্ভব হবে না।
যুক্তরাষ্ট্রে শাটডাউনের সঙ্গে সঙ্গে সোনার দামে রেকর্ডযদিও শাটডাউন সরাসরি অর্থনৈতিক সংকট তৈরি করে না, তবে এটি মার্কিন জীবনের বহু ক্ষেত্রে বড় ধরনের বিঘ্ন সৃষ্টি করে। বহু সরকারি কর্মচারী বিনা বেতনে কাজ করতে বাধ্য হবেন অথবা নতুন বাজেট পাস না হওয়া পর্যন্ত বাধ্যতামূলক ছুটিতে থাকতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, মার্কিন ডলারের বাজারে এই পতন আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলতে পারে, বিশেষ করে রপ্তানি ও আমদানির ক্ষেত্রে। সূত্র: আনাদোলু
