ঢাকা
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
ই-পেপার

হুমায়ূন আহমেদ চলে যাওয়ার ১১ বছর

আপডেট : ১৯ জুলাই ২০২৩, ১০:১৬ এএম

নিজস্ব প্রতিবেদক: বিনোদন জগতে হুমায়ূন আহমেদ কালজয়ী হয়ে আছেন তার অনবদ্য সব নির্মাণ ও রচনার সুবাদে। নন্দিত কথাসাহিত্যিক ও বরেণ্য এই নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদের একাদশতম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১২ সালের এই দিনটিতে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। ক্যানসারের চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে ছিলেন তিনি। বাংলাদেশে নানা অনুষ্ঠানে তার ভক্ত-শুভার্থীরা কামনা করেছিলেন তিনি সুস্থ হয়ে দেশে ফিরে আসবেন। কিন্তু মানুষের সেই প্রার্থনা পূরণ হয়নি। তিনি চলে গেছেন না ফেরার দেশে। মৃত্যুর এত বছর পরও পাঠক, দর্শকদের হৃদয়ে নিজের সব অমর সৃষ্টির মাধ্যমে গেঁথে আছেন তিনি।

হুমায়ূন আহমেদ ১৯৪৮ সালের ১৩ নভেম্বর নেত্রকোণার কেন্দুয়া উপজেলার কুতুবপুরে জন্মগ্রহণ করেন। ডাক নাম কাজল। বাবা ফয়জুর রহমান আহমেদ ও মা আয়েশা ফয়েজের প্রথম সন্তান ছিলেন তিনি। বাবা ফয়জুর রহমান আহমেদ ছিলেন পুলিশ কর্মকর্তা আর মা গৃহিণী।

তিন ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তিনি সবার বড়। কথাসাহিত্যিক জাফর ইকবাল তার ছোট ভাই। সবার ছোট ভাই আহসান হাবীব কার্টুনিস্ট ও রম্যলেখক। উপমহাদেশের বরেণ্য এই লেখক নির্মাণেও নিজেকে নিয়ে গিয়েছিলেন অনন্য উচ্চতায়।

হুমায়ূন আহমেদের একাদশতম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নুহাশ পল্লিতে কোরআনখানি, মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। নুহাশ পল্লির ব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলাম বুলবুল জানান, বুধবার সকাল থেকে আশপাশের কয়েকটি মাদ্রাসা ও এতিমখানার ছাত্ররা নুহাশ পল্লিতে কোরআন তেলাওয়াত করবে। পরে তারা কবর জিয়ারত ও দোয়ায় অংশ নেবে।

কাহিনিকার, চিত্রনাট্যকার, গীতিকার, পরিচালক বিভিন্ন বিভাগে তিনি মোট আটটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। এছাড়া রাষ্ট্রীয় সম্মাননা একুশে পদক, বাংলা একাডেমি পুরস্কার, শিশু একাডেমি পুরস্কারসহ দেশ-বিদেশে বিভিন্ন সম্মাননা অর্জন করেছেন নন্দিত এই কথাসাহিত্যিক।

RB
আরও পড়ুন