আবারও মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কবলে দক্ষিণ-পশ্চিমের জেলা চুয়াডাঙ্গা। ফলে স্থবিরতা নেমে এসেছে জেলার জনজীবনে। হাড় কাঁপানো শীতে জবুথবু জেলাবাসী।
বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ। এছাড়া সকাল ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এ দিকে ঠান্ডা বাতাসের কারণে জনজীবনের শীত অনুভূত হচ্ছে। এদিকে সকালে সূর্য উঠছে। এছাড়া উত্তরের শীতল বাতাস শীতের তীব্রতা বাড়িয়ে দিচ্ছে। এতে খেটে খাওয়া আর ছিন্নমূল মানুষগুলো বেশি বিড়ম্বনায় পড়েছেন।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. আসাদুর রহমান মালিক খোকন বলেন, এই সময়ে শিশু ও বয়স্কদের প্রতি বেশি যত্নশীল হতে হবে। কোনোক্রমেই যাতে তাদের ঠান্ডা না লাগে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক রকিবুল হাসান জানিয়েছেন, শৈত্যপ্রবাহের প্রভাব দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের এ জেলাতেও পড়ছে। কুয়াশার কারণে সূর্যের দেখা মিলছে দেরিতে। সবশেষ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ অবস্থা আরও তিন চারদিন থাকতে পারে।
