শাড়ি ভালোবাসে না এমন মেয়ে খুব কমই আছেন। নিয়ম করে পরা হোক বা না হোক পোশাকের সম্ভারে শাড়ি নেই এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া কঠিন। আসলে শাড়ি বাঙালি নারীর ভালোবাসার একটা বিষয়।
তেমনি ভাবে আশি থেকে নব্বইয়ের দশকে বলিউড ফ্যাশনে একচেটিয়া রাজত্ব করেছে শিফন শাড়ি। সে ‘চাঁদনি’র ‘তেরে মেরে হোঁট পে’ গানে শ্রীদেবী হোন বা ‘টিপ টিপ বরসা পানি’র রবিনা ট্যান্ডন কিংবা ‘বিজয়পথ’-এ উজ্জ্বল গোলাপি শিফনে তব্বুর ‘রাহ মে উনসে মুলাকাত’-এর দৃশ্য।
আধাস্বচ্ছ শিফন শাড়িতে নায়িকারা পর্দায় এসে হাজির হলেই গান হিট। সুরেলা গান আর শিফন শাড়িতে নায়িকার নাচের দৃশ্যের সমীকরণ আজ অবধি ব্যর্থ হয়নি বলিউডে।

আশি থেকে নব্বইয়ের দশকে শিফন শাড়ির কদর আকাশ ছুঁলেও পরবর্তী কালে বলিউডে এক রঙা শিফন শাড়ি কালেভদ্রে পরতে দেখা গিয়েছে নায়িকাদের। যদিও নায়িকারা যখনই শিফন পরে পর্দায় এসেছেন, তখনই তৈরি হয়েছে ম্যাজিক।
‘সূরজ হুয়া মধ্যম’ গানে কিংবা ‘রংদে মোহে গেরুয়া’ গানে শিফন শাড়িতে কাজলের কথাই ভাবুন। কিংবা ‘দেশি গার্ল’-এর প্রিয়ঙ্কা চোপড়া, ‘বত্তমিজ় দিল’-এর দিপীকা পাড়ুকোন অথবা হালের ‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’র আলিয়া ভট্ট তার প্রমাণ।
